১১:১৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ জুন ২০২৫

বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের ভূমিকার প্রশংসা ইউরোপীয় ইউনিয়নের

  • ঢাকা ডেস্ক
  • সর্বশেষ আপডেট : ১১:১৭:৩৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৯ মে ২০২৫
  • 23

সুদানে বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী বাহিনী। সৌজন্য ছবি

১৯৮৮ সাল থেকে বিশ্বজুড়ে সংঘাতপূর্ণ অঞ্চলে বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীরা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছেন উল্লেখ করে তাদের এই ভূমিকার প্রশংসা করেছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)।

জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবস উপলক্ষে বৃহস্পতিবার (২৯ মে) এক বার্তায় ঢাকাস্থ ইইউ দূতাবাস এ কথা জানিয়েছে।

বার্তায় বলা হয়, সংঘাতের অবসান ও প্রাণ রক্ষার এই প্রচেষ্টার স্বীকৃতি জানাই আমরা। জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক আইনের প্রতি ইইউ দৃঢ়ভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

বাংলাদেশের শান্তিরক্ষীদের এই কর্মকাণ্ড আমাদের নিরাপদ রাখে এবং বাংলাদেশের সমৃদ্ধিতেও সহায়তা করে।

এদিকে জাতিসংঘের তথ্যে বলা হয়েছে, ১৯৪৮ সালে মধ্যপ্রাচ্যে প্রথম শান্তিরক্ষী মিশন চালুর পর থেকে এখন পর্যন্ত ৭১টি মিশনে ২ কোটির বেশি নারী-পুরুষ জাতিসংঘের পতাকার অধীনে দায়িত্ব পালন করেছেন।

বর্তমানে ১১৯টি দেশের ১ লাখের বেশি সামরিক, পুলিশ ও বেসামরিক কর্মী ১১টি শান্তিরক্ষী মিশনে দায়িত্ব পালন করছেন। তারা বেসামরিকদের সুরক্ষা এবং শান্তি প্রচেষ্টায় সহায়তা করছেন।

চলতি বছরের শান্তিরক্ষী দিবসের প্রতিপাদ্য, ‘শান্তিরক্ষার ভবিষ্যৎ’। এটি দ্রুত পরিবর্তনশীল জটিল বিশ্বে শান্তিরক্ষা অভিযানের বিবর্তিত চরিত্রকে প্রতিফলিত করে।

ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শান্তিরক্ষা মিশনগুলো আধুনিক ও অভিযোজিত করতে সক্রিয়ভাবে কাজ করছে জাতিসংঘ।

আপনার মন্তব্য লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সেভ করুন

বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের ভূমিকার প্রশংসা ইউরোপীয় ইউনিয়নের

সর্বশেষ আপডেট : ১১:১৭:৩৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৯ মে ২০২৫

১৯৮৮ সাল থেকে বিশ্বজুড়ে সংঘাতপূর্ণ অঞ্চলে বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীরা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছেন উল্লেখ করে তাদের এই ভূমিকার প্রশংসা করেছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)।

জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবস উপলক্ষে বৃহস্পতিবার (২৯ মে) এক বার্তায় ঢাকাস্থ ইইউ দূতাবাস এ কথা জানিয়েছে।

বার্তায় বলা হয়, সংঘাতের অবসান ও প্রাণ রক্ষার এই প্রচেষ্টার স্বীকৃতি জানাই আমরা। জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক আইনের প্রতি ইইউ দৃঢ়ভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

বাংলাদেশের শান্তিরক্ষীদের এই কর্মকাণ্ড আমাদের নিরাপদ রাখে এবং বাংলাদেশের সমৃদ্ধিতেও সহায়তা করে।

এদিকে জাতিসংঘের তথ্যে বলা হয়েছে, ১৯৪৮ সালে মধ্যপ্রাচ্যে প্রথম শান্তিরক্ষী মিশন চালুর পর থেকে এখন পর্যন্ত ৭১টি মিশনে ২ কোটির বেশি নারী-পুরুষ জাতিসংঘের পতাকার অধীনে দায়িত্ব পালন করেছেন।

বর্তমানে ১১৯টি দেশের ১ লাখের বেশি সামরিক, পুলিশ ও বেসামরিক কর্মী ১১টি শান্তিরক্ষী মিশনে দায়িত্ব পালন করছেন। তারা বেসামরিকদের সুরক্ষা এবং শান্তি প্রচেষ্টায় সহায়তা করছেন।

চলতি বছরের শান্তিরক্ষী দিবসের প্রতিপাদ্য, ‘শান্তিরক্ষার ভবিষ্যৎ’। এটি দ্রুত পরিবর্তনশীল জটিল বিশ্বে শান্তিরক্ষা অভিযানের বিবর্তিত চরিত্রকে প্রতিফলিত করে।

ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শান্তিরক্ষা মিশনগুলো আধুনিক ও অভিযোজিত করতে সক্রিয়ভাবে কাজ করছে জাতিসংঘ।