নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা ও নির্বাচনের মাধ্যমে জনগনের অধিকার জনগনের কাছে ফিরিয়ে দেয়ার দাবি জানিয়েছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী।
বৃহস্পতিবার (১ মে) বরিশালে অশ্বীনী কুমার হল চত্বরে জেলা ও মহানগর শ্রমিক দল আয়োজিত মহান মে দিবসের র্যালিপূর্ব সমাবেশে এই দাবি জানান তিনি।
রিজভী বলেন, পালিয়ে গিয়েও দেশে হত্যার রাজনীতি অব্যাহত রেখেছেন ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা। ২৬২ জনকে হত্যার হুমকি দিয়ে তার দেওয়া বক্তব্য ফরেনসিক রিপোর্টে প্রমাণিত হয়েছে। গোয়েন্দারা প্রমাণ পেয়েছে যে ওই বক্তব্যের কন্ঠ তারই ছিল।
তিনি বলেন, একটি কথা মনে রাখতে হবে, এদেশে আবারো ফ্যাসিস্ট ফিরে এলে আপনার আমার কারো রেহাই নেই। অতএব দ্রুত নির্বাচন দিয়ে জনগণের ক্ষমতা জনগণের হাতে ফিরিয়ে দিতে হবে। কেবল তাহলেই সম্ভব হবে পতিত ফ্যাসিস্টকে চিরতরে নির্মূল করা। জনগণই পারবে ফ্যাসিস্ট ঠেকাতে।
সমাবেশ শেষে মহান মে দিবস উপলক্ষে রিজভীর নেতৃত্বে শ্রমিক দলের র্যালিটি নগরীর প্রধান প্রধান সড়কগুলো প্রদক্ষিণের পর পুনরায় সদর রোডে জেলা বিএনপির কার্যালয়ের সামনে এসে শেষ হয়।
জেলা শ্রমিক দলের আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট ফয়েজ আহম্মেদের সভাপতিত্বে সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন বিএনপির কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক ডা. মোহাম্মাদ রফিকুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আকন কুদ্দুসুর রহমান ও আবু নাসের রহমতউল্লাহসহ স্থানীয় নেতারা।
আরো পড়ুন: বিএনপির সমাবেশ ঘিরে নয়াপল্টনে জনতার ঢল
রিজভী বলেন, পালিয়ে গিয়েও দেশে হত্যার রাজনীতি অব্যাহত রেখেছেন ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা। ২৬২ জনকে হত্যার হুমকি দিয়ে তার দেওয়া বক্তব্য ফরেনসিক রিপোর্টে প্রমাণিত হয়েছে। গোয়েন্দারা প্রমাণ পেয়েছে যে ওই বক্তব্যের কন্ঠ তারই ছিল।
ফ্যাসিস্ট এলে কারো রেহাই নেই
তিনি বলেন, একটি কথা মনে রাখতে হবে, এদেশে আবারো ফ্যাসিস্ট ফিরে এলে আপনার আমার কারো রেহাই নেই। অতএব দ্রুত নির্বাচন দিয়ে জনগণের ক্ষমতা জনগণের হাতে ফিরিয়ে দিতে হবে। কেবল তাহলেই সম্ভব হবে পতিত ফ্যাসিস্টকে চিরতরে নির্মূল করা। জনগণই পারবে ফ্যাসিস্ট ঠেকাতে।
সমাবেশ শেষে মহান মে দিবস উপলক্ষে রিজভীর নেতৃত্বে শ্রমিক দলের র্যালিটি নগরীর প্রধান প্রধান সড়কগুলো প্রদক্ষিণের পর পুনরায় সদর রোডে জেলা বিএনপির কার্যালয়ের সামনে এসে শেষ হয়।
জেলা শ্রমিক দলের আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট ফয়েজ আহম্মেদের সভাপতিত্বে সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন বিএনপির কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক ডা. মোহাম্মাদ রফিকুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আকন কুদ্দুসুর রহমান ও আবু নাসের রহমতউল্লাহসহ স্থানীয় নেতারা।