০৫:৪৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ জুন ২০২৫

আত্মসমর্পণ করলেন তারেক রহমানের খালাতো ভাই

  • ঢাকা ডেস্ক
  • সর্বশেষ আপডেট : ১২:২৯:১২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫
  • 23

শাহরিন ইসলাম চৌধুরী তুহিন। ছবি : সংগৃহীত

দুদকের দুই মামলায় দণ্ডিত বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের খালাতো ভাই ও নীলফামারী-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম চৌধুরী তুহিন আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন চেয়েছেন।

মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) ঢাকার পৃথক দুটি বিশেষ জজ আদালতে তার আইনজীবী সৈয়দ জয়নুল আবেদীন মেজবাহ এ আবেদন করেন। আইনজীবী শেখ সাকিল আহমেদ রিপন এ তথ্য জানিয়েছেন।

আদালত সূত্রে জানা গেছে, জামিনসহ পৃথক পাঁচটি আবেদন করা হয়েছে।

এর মধ্যে কারাগারে ডিভিশন, চিকিৎসা, ব্যক্তিগত গাড়িতে যাতায়াত ও পরোয়ানা ফেরতের আবেদন রয়েছে।

দুদকের মামলা

২০০৭ সালে কর ফাঁকির অভিযোগ ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে তার বিরুদ্ধে গুলশান থানায় পৃথক দুইটি মামলা দায়ের করে দুদক।

এর মধ্যে কর ফাঁকির মামলায় ২০০৮ সালে পৃথক দুই তিন বছর ও পাঁচ বছর মোট আট বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেন আদালত। দুই ধারার সাজা একত্রে চলবে বিধায় তাকে সর্বোচ্চ পাঁচ বছরের সাজা ভোগ করতে হবে বলে বিচারক রায়ে উল্লেখ করেন।

আরও পড়ুন : মেরাদিয়ায় এবার পশুর হাট বসানো যাবে না : হাইকোর্ট

এছাড়া অবৈধ সম্পদের মামলায় ২০০৮ সালে তাকে ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেন আদালত। রায় ঘোষণার দীর্ঘ সতেরো বছর পর তিনি আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করলেন।

আপনার মন্তব্য লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সেভ করুন

আত্মসমর্পণ করলেন তারেক রহমানের খালাতো ভাই

সর্বশেষ আপডেট : ১২:২৯:১২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫

দুদকের দুই মামলায় দণ্ডিত বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের খালাতো ভাই ও নীলফামারী-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম চৌধুরী তুহিন আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন চেয়েছেন।

মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) ঢাকার পৃথক দুটি বিশেষ জজ আদালতে তার আইনজীবী সৈয়দ জয়নুল আবেদীন মেজবাহ এ আবেদন করেন। আইনজীবী শেখ সাকিল আহমেদ রিপন এ তথ্য জানিয়েছেন।

আদালত সূত্রে জানা গেছে, জামিনসহ পৃথক পাঁচটি আবেদন করা হয়েছে।

এর মধ্যে কারাগারে ডিভিশন, চিকিৎসা, ব্যক্তিগত গাড়িতে যাতায়াত ও পরোয়ানা ফেরতের আবেদন রয়েছে।

দুদকের মামলা

২০০৭ সালে কর ফাঁকির অভিযোগ ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে তার বিরুদ্ধে গুলশান থানায় পৃথক দুইটি মামলা দায়ের করে দুদক।

এর মধ্যে কর ফাঁকির মামলায় ২০০৮ সালে পৃথক দুই তিন বছর ও পাঁচ বছর মোট আট বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেন আদালত। দুই ধারার সাজা একত্রে চলবে বিধায় তাকে সর্বোচ্চ পাঁচ বছরের সাজা ভোগ করতে হবে বলে বিচারক রায়ে উল্লেখ করেন।

আরও পড়ুন : মেরাদিয়ায় এবার পশুর হাট বসানো যাবে না : হাইকোর্ট

এছাড়া অবৈধ সম্পদের মামলায় ২০০৮ সালে তাকে ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেন আদালত। রায় ঘোষণার দীর্ঘ সতেরো বছর পর তিনি আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করলেন।