০৬:৩৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ জুন ২০২৫

হজযাত্রীদের বড় সুখবর দিলেন ধর্ম উপদেষ্টা

  • ঢাকা ডেস্ক
  • সর্বশেষ আপডেট : ১০:০৬:০১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫
  • 14

ছবি : পুরোনো

এবার দেশে ও মক্কা-মদিনায় ‘হজ ম্যানেজমেন্ট সেন্টার’ স্থাপন করা হচ্ছে। হজযাত্রীদের নিরবচ্ছিন্ন ও মানসম্মত সেবা দিতে এ উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। সেন্টার থেকে হজযাত্রীদের লাগেজ হারানো ও অসুস্থ হওয়াসহ বিভিন্ন সেবা প্রদান, উদ্ভূত সমস্যার সমাধান, অভিযোগ নিষ্পত্তি, প্রশ্নের জবাব এবং প্রয়োজনীয় তথ্য-উপাত্ত একত্রে পাওয়ার ব্যবস্থা গ্রহণে একটি অ্যাপও চালু করা হচ্ছে।

এই সেন্টার থেকে নির্দিষ্ট অ্যাপের মাধ্যমে ঢাকায় বসে সৌদি আরবে বাংলাদেশি হাজিদের মনিটর করা হবে। প্রত্যেক হজযাত্রীকে সেই অ্যাপের মাধ্যমে সার্বক্ষণিক দেখভাল করা হবে।

এছাড়া এ বছরের হজে হজযাত্রীদের নগদ টাকা বহন করতে হবে না। এজন্য একটি ডেবিট কার্ড দেওয়া হবে। একই সঙ্গে স্বল্পমূল্যে হজযাত্রীদের রোমিং (বাংলাদেশি সিম ব্যবহার করে সৌদি আরবের মোবাইল ফোনের নেটওয়ার্ক ব্যবহার) সুবিধা দিতে যাচ্ছে সরকার। হজ ম্যানেজমেন্ট সেন্টার থেকে হজযাত্রীদের লাগেজ ট্র্যাকিং করারও ব্যবস্থাও চালু হচ্ছে।

এসব সেবা শিগগিরই প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস উদ্বোধন করবেন বলে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে জানা গেছে। ধর্ম বিষয়ক উপদেষ্টা আ ফ ম খালিদ হোসেন এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে এসব তথ্য জানান তিনি।

ধর্ম উপদেষ্টা যা বললেন

ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে গত ২৫ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হজ ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত জাতীয় কমিটির সভায় হজ পালন নির্বিঘ্ন করতে দেশে এবং মক্কা ও মদিনায় ‘হজ ম্যানেজমেন্ট সেন্টার’ স্থাপনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। হজ ম্যানেজমেন্ট সেন্টারে আধুনিক প্রযুক্তি নির্ভর একটি অ্যাপের মাধ্যমে হজযাত্রীদের বিভিন্ন সেবা প্রদান, উদ্ভূত সমস্যার সমাধান, অভিযোগ নিষ্পত্তি এবং প্রয়োজনীয় তথ্য-উপাত্ত একত্রে প্রাপ্তির ব্যবস্থা গ্রহণ করার নির্দেশনা দেওয়া হয়।

তিনি বলেন, ‘হজ ম্যানেজমেন্ট সেন্টারের কাজ চলছে। এটি আশকোনা হজ অফিসে স্থাপন করা হবে। একই সঙ্গে মক্কা ও মদীনায় আমাদের হজ অফিসে এটি থাকবে। একটি অ্যাপ করা হচ্ছে। প্রধান উপদেষ্টা সেন্টার ও অ্যাপ উদ্বোধন করবেন। এবারের হজকে সামনে রেখেই এটা করা হবে। অ্যাপটি ইতোমধ্যে প্রস্তুত হয়ে গেছে।’

আরও পড়ুন  : ভারতের সংখ্যালঘু মুসলিমদের ‘পূর্ণ নিরাপত্তা’ নিশ্চিত করার আহ্বান বাংলাদেশের

তিনি আরও বলেন, ‘হজযাত্রীদের ডেবিট কার্ড দেওয়া হবে। হজযাত্রীরা এখন থেকে টাকা রিচার্জ করে যাবেন, ওখানে গিয়ে খরচ করবেন। মোবাইল ফোন রোমিংয়ের ব্যাপারে একটা সিদ্ধান্ত আছে। হজযাত্রীদের আর সেখানে গিয়ে সিম কিনতে হবে না, তারা স্বল্পখরচে রোমিং সুবিধা পাবেন। আগামী ২০-২২ এপ্রিলের মধ্যে এ বিষয়টি চূড়ান্ত হবে। আশা করি, এবার আরও নির্বিঘ্নে আমাদের হজযাত্রীরা হজ পালন করতে পারবেন।’

ধর্ম মন্ত্রণালয়ের হজ অনুবিভাগ থেকে জানান, হাজযাত্রীদের যাত্রার আগে, যাত্রা চলাকালীন এবং ফিরে আসার পরেও প্রয়োজনীয় সহায়তা দিবে অ্যাপটি। অ্যাপটি বাংলা ভাষায় রিয়েল-টাইম নির্দেশনা ও সহায়তা দিবে। সরকার-সমর্থিত ইসলামী ব্যাংকের বিশেষ ডেবিট কার্ডের মাধ্যমে বিদেশের স্থানীয় মুদ্রায় আর্থিক লেনদেন নিশ্চিত করা হবে। কারণ অনেক সময় হজযাত্রীদের নগদ অর্থ বহনে সমস্যা হয়। কেউ কেউ নগদ অর্থ হারিয়ে চরম বিপদে পড়ে যান।

তারা আরও জানান, লাগেজ যাতে হারিয়ে না যায়, সেজন্য লাগেজ ট্র্যাকিংয়ের ব্যবস্থা থাকবে। কারণ হজে গিয়ে বাংলাদেশিদের লাগেজ হারানোর ঘটনা খুবই কমন। এতে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয় হজযাত্রীদের। লাগেজে এক ধরনের ইলেকট্রিক চিপ থাকবে; এজন্য কল সেন্টারে বসে লাগেজ মনিটরিং করা যাবে।

অ্যাপ ব্যবহার

অ্যাপ ব্যবহারের মাধ্যমে মোবাইল ফোনের হজযাত্রীরা প্রত্যেক দিন ওই দিনের করণীয় ও যাতায়াতের বিস্তারিত বিবরণ জানতে পারবেন, যেদিন যে দোয়া পড়তে হবে সেটা স্মরণ করিয়ে দেবে, যেসব পবিত্র স্থানে যাবেন সেসবের ছবিসহ ইতিহাস বর্ণনা করবে।

হাজীদের মনে কোনো প্রশ্ন জাগলে কল সেন্টারে ফোন করে সে প্রশ্নের উত্তর পাবেন। শরীর খারাপ লাগলে ডাক্তারের সঙ্গে যোগাযোগ করিয়ে দেবে কল সেন্টারের কর্মকর্তারা। হাজীদের কোনো পরামর্শ থাকলে সেটা পরামর্শ পৃষ্ঠায় লিখে দিতে পারবেন। ভ্রমণের দৈনন্দিন ঝামেলা যেন হজের মূল লক্ষ্যকে বাধাগ্রস্ত করতে না পারে সেজন্য সব ব্যবস্থা অ্যাপে থাকবে বলেও জানিয়েছেন ধর্ম মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা।

এবার বাংলাদেশ থেকে সরকারি মাধ্যমে ৫ হাজার ২০০ জন এবং বেসরকারি মাধ্যমে এজেন্সির মাধ্যমে ৮৭ হাজার ১০০ জন হজ পালন করবেন। গত ১ সেপ্টেম্বর থেকে হজযাত্রী নিবন্ধন শুরু হয়ে শেষ হয় ২৬ ডিসেম্বর। হজযাত্রীদের ভিসা ইস্যু শুরু হয়েছে ১৯ ফেব্রুয়ারি। হজ ফ্লাইট শুরু হবে ২৯ এপ্রিল। এবার হজ কার্যক্রমে অংশ নিয়েছে ৯৪১টি হজ এজেন্সি।

চলতি বছর সরকারি মাধ্যমে হজ পালনে খরচ সাধারণ প্যাকেজ-১ এ ৪ লাখ ৭৮ হাজার ২৪২ টাকা এবং সাধারণ প্যাকেজ-২ এ ৫ লাখ ৭৫ হাজার ৬৮০ টাকা ধরা হয়েছে। অন্যদিকে বেসরকারি মাধ্যমে হজ পালনে সাধারণ প্যাকেজে সর্বনিম্ন ব্যয় হচ্ছে ৪ লাখ ৮৩ হাজার ১৫৬ টাকা।

চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী ৫ জুন পবিত্র হজ অনুষ্ঠিত হবে। এবার হজে বাংলাদেশ থেকে ৮৭ হাজার ১০০ জন হজযাত্রী হজ পালন করবেন। আগামী ২৯ এপ্রিল থেকে হজ ফ্লাইট শুরু হবে

আপনার মন্তব্য লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সেভ করুন

হজযাত্রীদের বড় সুখবর দিলেন ধর্ম উপদেষ্টা

সর্বশেষ আপডেট : ১০:০৬:০১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫

এবার দেশে ও মক্কা-মদিনায় ‘হজ ম্যানেজমেন্ট সেন্টার’ স্থাপন করা হচ্ছে। হজযাত্রীদের নিরবচ্ছিন্ন ও মানসম্মত সেবা দিতে এ উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। সেন্টার থেকে হজযাত্রীদের লাগেজ হারানো ও অসুস্থ হওয়াসহ বিভিন্ন সেবা প্রদান, উদ্ভূত সমস্যার সমাধান, অভিযোগ নিষ্পত্তি, প্রশ্নের জবাব এবং প্রয়োজনীয় তথ্য-উপাত্ত একত্রে পাওয়ার ব্যবস্থা গ্রহণে একটি অ্যাপও চালু করা হচ্ছে।

এই সেন্টার থেকে নির্দিষ্ট অ্যাপের মাধ্যমে ঢাকায় বসে সৌদি আরবে বাংলাদেশি হাজিদের মনিটর করা হবে। প্রত্যেক হজযাত্রীকে সেই অ্যাপের মাধ্যমে সার্বক্ষণিক দেখভাল করা হবে।

এছাড়া এ বছরের হজে হজযাত্রীদের নগদ টাকা বহন করতে হবে না। এজন্য একটি ডেবিট কার্ড দেওয়া হবে। একই সঙ্গে স্বল্পমূল্যে হজযাত্রীদের রোমিং (বাংলাদেশি সিম ব্যবহার করে সৌদি আরবের মোবাইল ফোনের নেটওয়ার্ক ব্যবহার) সুবিধা দিতে যাচ্ছে সরকার। হজ ম্যানেজমেন্ট সেন্টার থেকে হজযাত্রীদের লাগেজ ট্র্যাকিং করারও ব্যবস্থাও চালু হচ্ছে।

এসব সেবা শিগগিরই প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস উদ্বোধন করবেন বলে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে জানা গেছে। ধর্ম বিষয়ক উপদেষ্টা আ ফ ম খালিদ হোসেন এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে এসব তথ্য জানান তিনি।

ধর্ম উপদেষ্টা যা বললেন

ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে গত ২৫ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হজ ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত জাতীয় কমিটির সভায় হজ পালন নির্বিঘ্ন করতে দেশে এবং মক্কা ও মদিনায় ‘হজ ম্যানেজমেন্ট সেন্টার’ স্থাপনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। হজ ম্যানেজমেন্ট সেন্টারে আধুনিক প্রযুক্তি নির্ভর একটি অ্যাপের মাধ্যমে হজযাত্রীদের বিভিন্ন সেবা প্রদান, উদ্ভূত সমস্যার সমাধান, অভিযোগ নিষ্পত্তি এবং প্রয়োজনীয় তথ্য-উপাত্ত একত্রে প্রাপ্তির ব্যবস্থা গ্রহণ করার নির্দেশনা দেওয়া হয়।

তিনি বলেন, ‘হজ ম্যানেজমেন্ট সেন্টারের কাজ চলছে। এটি আশকোনা হজ অফিসে স্থাপন করা হবে। একই সঙ্গে মক্কা ও মদীনায় আমাদের হজ অফিসে এটি থাকবে। একটি অ্যাপ করা হচ্ছে। প্রধান উপদেষ্টা সেন্টার ও অ্যাপ উদ্বোধন করবেন। এবারের হজকে সামনে রেখেই এটা করা হবে। অ্যাপটি ইতোমধ্যে প্রস্তুত হয়ে গেছে।’

আরও পড়ুন  : ভারতের সংখ্যালঘু মুসলিমদের ‘পূর্ণ নিরাপত্তা’ নিশ্চিত করার আহ্বান বাংলাদেশের

তিনি আরও বলেন, ‘হজযাত্রীদের ডেবিট কার্ড দেওয়া হবে। হজযাত্রীরা এখন থেকে টাকা রিচার্জ করে যাবেন, ওখানে গিয়ে খরচ করবেন। মোবাইল ফোন রোমিংয়ের ব্যাপারে একটা সিদ্ধান্ত আছে। হজযাত্রীদের আর সেখানে গিয়ে সিম কিনতে হবে না, তারা স্বল্পখরচে রোমিং সুবিধা পাবেন। আগামী ২০-২২ এপ্রিলের মধ্যে এ বিষয়টি চূড়ান্ত হবে। আশা করি, এবার আরও নির্বিঘ্নে আমাদের হজযাত্রীরা হজ পালন করতে পারবেন।’

ধর্ম মন্ত্রণালয়ের হজ অনুবিভাগ থেকে জানান, হাজযাত্রীদের যাত্রার আগে, যাত্রা চলাকালীন এবং ফিরে আসার পরেও প্রয়োজনীয় সহায়তা দিবে অ্যাপটি। অ্যাপটি বাংলা ভাষায় রিয়েল-টাইম নির্দেশনা ও সহায়তা দিবে। সরকার-সমর্থিত ইসলামী ব্যাংকের বিশেষ ডেবিট কার্ডের মাধ্যমে বিদেশের স্থানীয় মুদ্রায় আর্থিক লেনদেন নিশ্চিত করা হবে। কারণ অনেক সময় হজযাত্রীদের নগদ অর্থ বহনে সমস্যা হয়। কেউ কেউ নগদ অর্থ হারিয়ে চরম বিপদে পড়ে যান।

তারা আরও জানান, লাগেজ যাতে হারিয়ে না যায়, সেজন্য লাগেজ ট্র্যাকিংয়ের ব্যবস্থা থাকবে। কারণ হজে গিয়ে বাংলাদেশিদের লাগেজ হারানোর ঘটনা খুবই কমন। এতে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয় হজযাত্রীদের। লাগেজে এক ধরনের ইলেকট্রিক চিপ থাকবে; এজন্য কল সেন্টারে বসে লাগেজ মনিটরিং করা যাবে।

অ্যাপ ব্যবহার

অ্যাপ ব্যবহারের মাধ্যমে মোবাইল ফোনের হজযাত্রীরা প্রত্যেক দিন ওই দিনের করণীয় ও যাতায়াতের বিস্তারিত বিবরণ জানতে পারবেন, যেদিন যে দোয়া পড়তে হবে সেটা স্মরণ করিয়ে দেবে, যেসব পবিত্র স্থানে যাবেন সেসবের ছবিসহ ইতিহাস বর্ণনা করবে।

হাজীদের মনে কোনো প্রশ্ন জাগলে কল সেন্টারে ফোন করে সে প্রশ্নের উত্তর পাবেন। শরীর খারাপ লাগলে ডাক্তারের সঙ্গে যোগাযোগ করিয়ে দেবে কল সেন্টারের কর্মকর্তারা। হাজীদের কোনো পরামর্শ থাকলে সেটা পরামর্শ পৃষ্ঠায় লিখে দিতে পারবেন। ভ্রমণের দৈনন্দিন ঝামেলা যেন হজের মূল লক্ষ্যকে বাধাগ্রস্ত করতে না পারে সেজন্য সব ব্যবস্থা অ্যাপে থাকবে বলেও জানিয়েছেন ধর্ম মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা।

এবার বাংলাদেশ থেকে সরকারি মাধ্যমে ৫ হাজার ২০০ জন এবং বেসরকারি মাধ্যমে এজেন্সির মাধ্যমে ৮৭ হাজার ১০০ জন হজ পালন করবেন। গত ১ সেপ্টেম্বর থেকে হজযাত্রী নিবন্ধন শুরু হয়ে শেষ হয় ২৬ ডিসেম্বর। হজযাত্রীদের ভিসা ইস্যু শুরু হয়েছে ১৯ ফেব্রুয়ারি। হজ ফ্লাইট শুরু হবে ২৯ এপ্রিল। এবার হজ কার্যক্রমে অংশ নিয়েছে ৯৪১টি হজ এজেন্সি।

চলতি বছর সরকারি মাধ্যমে হজ পালনে খরচ সাধারণ প্যাকেজ-১ এ ৪ লাখ ৭৮ হাজার ২৪২ টাকা এবং সাধারণ প্যাকেজ-২ এ ৫ লাখ ৭৫ হাজার ৬৮০ টাকা ধরা হয়েছে। অন্যদিকে বেসরকারি মাধ্যমে হজ পালনে সাধারণ প্যাকেজে সর্বনিম্ন ব্যয় হচ্ছে ৪ লাখ ৮৩ হাজার ১৫৬ টাকা।

চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী ৫ জুন পবিত্র হজ অনুষ্ঠিত হবে। এবার হজে বাংলাদেশ থেকে ৮৭ হাজার ১০০ জন হজযাত্রী হজ পালন করবেন। আগামী ২৯ এপ্রিল থেকে হজ ফ্লাইট শুরু হবে