আমে নানা ধরনের ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থ রয়েছে। কিন্তু তার মানেই কি যখন তখন আম খাওয়া যাবে? কীভাবে খেতে হয় জানুন সে পদ্ধতি।
তীব্র গরমের দিনে মন ভাল এক দল বাঙালির। কেন জানেন? আমের আশায়, আমের নেশায়। বাজারে গাছ-পাকা আম পাওয়া যাচ্ছে, তাই ঢের খুশি আমপ্রেমীরা।
আমে নানা ধরনের ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থ রয়েছে। কিন্তু তার মানেই কি যখন তখন আম খাওয়া যাবে? তা কিন্তু একেবারেই নয়। নিয়মিত আম খেতে শুরু করার আগে কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখা জরুরি।
যতই খাদ্যগুণে ভরপুর হোক আম, একটি অতিরিক্ত ক্ষতির আশঙ্কা কিন্তু লুকিয়ে আছে এই ফলে। আমে অ্যালার্জির আশঙ্কা প্রবল।
বেশ কয়েকটি ধরনের আমে ফাইবারের পরিমাণ কম থাকে। অধিকাংশ ফাইবার বেরিয়ে যায় আঁটি আর খোসায়। ফলে হজমের জন্য খুব একটা সুবিধাজনক নয় সব ধরনের আম। যদি আম খেতেই হয়, তবে সঙ্গে ফাইবারে ভরপুর কিছু ফল খাওয়াও জরুরি।
আমে অনেকটা শর্করা থাকে। এই ফল খেলে তাই অনেকটা ক্যালোরি যায় শরীরে। আম খেলে ওজন বৃদ্ধির আশঙ্কা অনেকটাই বেশি। তাই যাঁরা ডায়েট করছেন, তাঁদের জন্যও আম না খাওয়াই ভাল।
আরো পড়ুন: জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি খেলে আপনার শরীরে যা যা ঘটতে থাকে
অনেকেই আছেন যারা দিনে তিনটে, চারটে করে আম খেয়ে ফেলেন। বেশি আম খেলে আবার আমাশার সমস্যা হতে পারে। বাজারে গেলেই এখন বিভিন্ন প্রজাতির আম পাওয়া যায়, তবে সেগুলি বেশির ভাগই গাছপাকা নয়, রাসায়নিক ব্যবহার করে পাকানো হয়। তাই আম কাটার আগে ঘণ্টা দুয়েক জলে ভিজিয়ে না রাখলে পেটের সমস্যা বাড়তে পারে।