০১:৪৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ জুন ২০২৫

সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির প্রবল আশঙ্কা, কী হতে যাচ্ছে?

  • ঢাকা ডেস্ক
  • সর্বশেষ আপডেট : ১১:০৪:৩৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ এপ্রিল ২০২৫
  • 14

ছবি: সংগৃহীত

দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে ভারতের আন্দামান ও নিকবার দ্বীপপুঞ্জের কাছে একটি লঘু চাপ সৃষ্টির প্রবল আশঙ্কা করা হচ্ছে। তবে সম্ভব্য এই লঘুচাপটি ঘুর্নিঝড়ে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা অপেক্ষাকৃত কম। যদি ঘুর্নিঝড়ে পরিনত হয় তবে এটি মৃদু ঘুর্নিঝড়ে ঝড়ে পরিনত হতে পারে।

সোমবার (৮ এপ্রিল)  আবহাওয়াবিদ মোস্তফা কামাল পলাশের দেওয়া এক পূর্বাভাস থেকে এই তথ্য জানা গেছে।

পূর্বাভাসে বলা হয়, লঘুচাপটি আগামী ১০ ও ১১ এপ্রিল বাংলাদেশের কক্সবাজার জেলা ও মায়ায়ামনারের রাখাইন রাজ্যের উপর দিয়ে স্থলভাগ অতিক্রম করার আশঙ্কা করা হচ্ছে। ফলে আগামী ১০ ও ১১ এপ্রিল বাংলাদেশের কক্সবাজার জেলা ও মায়ায়ামনারের রাখাইন রাজ্যের উপর মাঝারি থেকে ভারি বৃষ্টির আশঙ্কা করা হচ্ছে। বিশেষ করে কক্সবাজার ও বান্দরবন জেলার উপরে ১০ ও ১১ এপ্রিল ২ দিনে ৫০ থেকে ১৫০ মিলিমিটার পর্যন্ত বৃষ্টির আশঙ্কা করা হচ্ছে।

সাম্ভব্য লঘুচাপটি উপকূল অতিক্রমের সময় বাতাসের সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৭০ থেকে ৯০ কিলোমিটার পর্যন্ত উঠার আশঙ্কা করা হচ্ছে।

এদিকে অধিকাংশ পূর্বাভাস বলেছে, ঘূর্ণিঝড়টি বাংলাদেশের চট্রগ্রাম বিভাগের উপকূলীয় অঞ্চল বিশেষ করে দক্ষিন চট্রগ্রাম, কক্সবাজার ও বান্দরবাণ জেলা ও মায়ায়ামনারের রাখাইন রাজ্যের উপর দিয়ে স্থলভাগ অতিক্রম করার আশঙ্কা করা হচ্ছে যা আগামী বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) ও শুক্রবার (১১ এপ্রিল)।

আপনার মন্তব্য লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সেভ করুন

সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির প্রবল আশঙ্কা, কী হতে যাচ্ছে?

সর্বশেষ আপডেট : ১১:০৪:৩৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ এপ্রিল ২০২৫

দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে ভারতের আন্দামান ও নিকবার দ্বীপপুঞ্জের কাছে একটি লঘু চাপ সৃষ্টির প্রবল আশঙ্কা করা হচ্ছে। তবে সম্ভব্য এই লঘুচাপটি ঘুর্নিঝড়ে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা অপেক্ষাকৃত কম। যদি ঘুর্নিঝড়ে পরিনত হয় তবে এটি মৃদু ঘুর্নিঝড়ে ঝড়ে পরিনত হতে পারে।

সোমবার (৮ এপ্রিল)  আবহাওয়াবিদ মোস্তফা কামাল পলাশের দেওয়া এক পূর্বাভাস থেকে এই তথ্য জানা গেছে।

পূর্বাভাসে বলা হয়, লঘুচাপটি আগামী ১০ ও ১১ এপ্রিল বাংলাদেশের কক্সবাজার জেলা ও মায়ায়ামনারের রাখাইন রাজ্যের উপর দিয়ে স্থলভাগ অতিক্রম করার আশঙ্কা করা হচ্ছে। ফলে আগামী ১০ ও ১১ এপ্রিল বাংলাদেশের কক্সবাজার জেলা ও মায়ায়ামনারের রাখাইন রাজ্যের উপর মাঝারি থেকে ভারি বৃষ্টির আশঙ্কা করা হচ্ছে। বিশেষ করে কক্সবাজার ও বান্দরবন জেলার উপরে ১০ ও ১১ এপ্রিল ২ দিনে ৫০ থেকে ১৫০ মিলিমিটার পর্যন্ত বৃষ্টির আশঙ্কা করা হচ্ছে।

সাম্ভব্য লঘুচাপটি উপকূল অতিক্রমের সময় বাতাসের সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৭০ থেকে ৯০ কিলোমিটার পর্যন্ত উঠার আশঙ্কা করা হচ্ছে।

এদিকে অধিকাংশ পূর্বাভাস বলেছে, ঘূর্ণিঝড়টি বাংলাদেশের চট্রগ্রাম বিভাগের উপকূলীয় অঞ্চল বিশেষ করে দক্ষিন চট্রগ্রাম, কক্সবাজার ও বান্দরবাণ জেলা ও মায়ায়ামনারের রাখাইন রাজ্যের উপর দিয়ে স্থলভাগ অতিক্রম করার আশঙ্কা করা হচ্ছে যা আগামী বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) ও শুক্রবার (১১ এপ্রিল)।